হে বোন একটি ঘটনাই তোমার জীবন পাল্টে দিতে পারে। Sister, one incident can change your life
পর্দা নিয়ে বোনদের একটি শিক্ষনীয় ঘটনা আশাকরি এই ঘটনাটি আমার বোনদের জীবনকে পাল্টে দিতে সাহায্য করবে।
হ্যা একটি ঘটনাই তোমার জীবনকে পাল্টে দিতে পারে বোন।
নাম তার জোৎস্না আক্তার।
স্বামী সৌদি প্রবাসী। সে সুবাদে ঘর তাকেই পরিচালনা করতে হয়। জুৎস্না দেখতেও সুন্দরী একজন রুপসী মেয়ে। শরিরের সামান্য সমস্যাতেই চলে যান পাশের বাজারের অভি ফার্মেসীর হিন্দু মালিক জিতেশ চন্দ্র গোপ এর কাছে।
ওইদিন জোৎস্নার শাশুরির পেশার বেড়ে যাওয়াতে নিজ বাসায় খবর দেন হিন্দু ফার্মাসীষ্ট জিতেশ দাসকে
ঐ দিন বাসায় জোৎস্না জিতেশকে নিজের গোপন কিছু সমস্যার কথা বলেন। জিতেশ জোৎস্নাকে তার ফার্মিসীতে পার্সোনাল ভাবে যেতে বললেন।
পরদিন জোৎস্না ঐ ফার্মেসীতে যান একা।
যাওয়ার পর তাকে অনেক সময় বসিয়ে রাখা হয়।
জোৎস্না ঐ লোকের সাথে চা আড্ডায় মেতে উঠেন
সন্ধা নামলে জিতেশ জোৎস্নাকে অচেতনমুলক টেবলেট খাওয়ান ঔষধের নামে। আর তাতেই জোৎস্না ঘুমের ঘোরে ঢলে পড়েন।
কুখ্যাত জিতেশ চন্দ্র পরিকল্পনা মাফিক তার দুই সহযোগি অসীত চন্দ্র ও অনজিৎ চন্দ্র কে আগেই তৈরি করে রাখেছিলেন তাপর দোকানের সার্টার লাগিয়ে পালাক্রমে জোৎস্নাকে ধর্ষণ করেন। রাত গভির হয়ে গেলে তারা প্রথমে ধর্ষণের পর গলাটিপে হত্যা করেন।
এত বড় লাশ কিভাবে গুম করবে সেকারনে তারা দোকানে থাকা ছুরি দিয়ে জোৎস্নার শরির থেকে মাথা আলাদা করে ফেলেন। তারপর দুই হাত আলাদা করে ফেলেন। তারপর দুই পা আলাদা করে প্রায় ৬ টি টুকরো করেন।
তারপর লাশটি তারা বড় একটি মাছের পুকুরে নিয়ে যান মাছের খাবার হিসাবে। কিন্তু তার আগেই মানুষের চোখে ধরা পড়ে যান। সেখানে জুৎস্নার মরদেহ ৬ টুকরো লাশ ফেলে তারা দৌড়ে চলে যান।
ঘটনাটি ঘটেছে গত ১৬ ই ফেব্রুয়ারী ২০২২
সুনামগন্জের জগন্নাথপুরে। ঘাতক হত্যাকারী তিন আসামীকে গ্রেফতার করা হয়েছে
জোৎস্না একজন মুসলিম মেয়ে হয়েও পর্দার বিধান পালন করেননি। নিজ বাসায় বেগানা পুরুষকে ডেকে এনেছেন। অবাধে পরপুরুষের সাথে দেখা দিয়েছেন
যদি আজকে এমনটা না করতো হয়তো এতবড় সর্বনাশ জোৎস্নার জীবনে আসতনা। আফসোস আমরা পর্দার ব্যাপারে কতইনা অবহেলা যার কারনে বাড়ছে গুম ধর্ষণ, ব্লাকমেইল, আর হত্যা........